প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পুণ্যভূমি ও শান্তির দেশ ভুটান ( Bhutan ) প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য এক অনন্য ভ্রমণ গন্তব্য। ভুটানকে বলা হয় ‘ড্রাগনের দেশ’। পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ আর প্রকৃতির নিশ্চুপ নিসর্গ দিয়ে ঘেরা ভুটানের রয়েছে আধ্যাত্মিক সংস্কৃতি আর সুপ্রাচীন ঐতিহ্য। নিবিড় সবুজে ঘেরা ভুটান শান্ত, নিরিবিলি ও পরিচ্ছন্ন একটি সার্কভুক্ত দেশ। বাংলাদেশর নিকটতম প্রতিবেশী। রয়েছে সুউচ্চ পর্বত শ্রেণী, অসংখ্য ঝর্ণা, বৌদ্ধ মন্দির, প্রাসাদদূর্গ, পর্বতের গায়ে অসংখ্য গুহা ভুটানকে করেছে এই অঞ্চলের অন্যতম পর্যটন সমৃদ্ধ দেশ। সাজানো-গোছানো এই দেশটিতে দেখার মত রয়েছে অনেক কিছুই। ভুটানে একটিবার গেলেই এর সৌন্দর্য আপনার মন কেড়ে নেবেই সেই সাথে মুগ্ধ করবেই। বাংলাদেশী ভ্রমণ প্রেমীদের অন্যতম পছন্দের দেশ ভুটান। বাংলাদেশ থেকে ভুটানের দূরত্ব কম হওয়ায় বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী পর্যটক এ দেশটিতে ভ্রমণে যায়। ভুটান যাওয়ার আগে আসুন জেনে নেয়া যাক এখানকার দুইটি আকর্ষণীয় স্থান সম্পর্কে।
পাহাড়ের ঢালে নয়ানাভিরাম ভুটান (Bhutan) এর রাজধানী থিম্পু
দক্ষিণ এশিয়ার একটি উল্লেখযোগ্য সুন্দর সাজানো ছোট্র দেশ ভুটান। ভুটানের রাজধানী শহর থিম্পু। ভুটানের বড় পাহাড়ের কোল ঘেঁষে নেমে গেলে যে উপত্যাকাটি চোখে পড়ে সেখানেই গড়ে উঠেছে থিম্পু শহর। খুবই ছোট শহর থিম্পু। চারতলার চেয়ে উঁচু কোনো ভবন চোখে পড়ল না। তবে থিম্পু শহর নিজেই ৮০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।
অতীতে থিম্পু ছিলো দেশটির শীতকালীন রাজধানী আর পুনাখা ছিলো গ্রীষ্মকালীন রাজধানী। তবে ১৯৬২ সালে থিম্পু শহরটিকে দেশের স্থায়ী রাজধানীতে পরিণত করা হয়।
পাহাড়ের ঢালে ছোট্ট এই শহরে আছে অনেক ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান। থিম্পু গেলে অবশ্যই ঘুরতে মিস করবেন এই স্থানগুলো। এদের রয়েছে প্রচুর সমৃদ্ধ এতিহ্যময় ইতিহাস। থিম্পু শহরের প্রতিটি বাড়িতেই ভুটানের ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যের ছাপ লক্ষণীয়। এছাড়া শহরটি খুবই পরিচ্ছন্ন ও সাজানো গোছানো। থিম্পুতে বেড়ানোর মত জায়গার লিস্ট নিচে দেওয়া হলঃ
গ্রেট বুদ্ধ বা দরদেনমা
বার্ডস আই ভিই
শহরের বাড়িঘর
চাংলিমিথাং স্টেডিয়াম
ন্যাশনাল মেমোরিয়াল চর্টেন
তাশি চো জং
ফার্মাস মার্কেট
থিম্পু চু
দক্ষিণ এশিয়ার একটি উল্লেখযোগ্য সুন্দর সাজানো ছোট্র দেশ ভুটান। ভুটানের রাজধানী শহর থিম্পু। ভুটানের বড় পাহাড়ের কোল ঘেঁষে নেমে গেলে যে উপত্যাকাটি চোখে পড়ে সেখানেই গড়ে উঠেছে থিম্পু শহর। খুবই ছোট শহর থিম্পু। চারতলার চেয়ে উঁচু কোনো ভবন চোখে পড়ল না। তবে থিম্পু শহর নিজেই ৮০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।
অতীতে থিম্পু ছিলো দেশটির শীতকালীন রাজধানী আর পুনাখা ছিলো গ্রীষ্মকালীন রাজধানী। তবে ১৯৬২ সালে থিম্পু শহরটিকে দেশের স্থায়ী রাজধানীতে পরিণত করা হয়।
পাহাড়ের ঢালে ছোট্ট এই শহরে আছে অনেক ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান। থিম্পু গেলে অবশ্যই ঘুরতে মিস করবেন এই স্থানগুলো। এদের রয়েছে প্রচুর সমৃদ্ধ এতিহ্যময় ইতিহাস। থিম্পু শহরের প্রতিটি বাড়িতেই ভুটানের ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যের ছাপ লক্ষণীয়। এছাড়া শহরটি খুবই পরিচ্ছন্ন ও সাজানো গোছানো। থিম্পুতে বেড়ানোর মত জায়গার লিস্ট নিচে দেওয়া হলঃ
গ্রেট বুদ্ধ বা দরদেনমা
বার্ডস আই ভিই
শহরের বাড়িঘর
চাংলিমিথাং স্টেডিয়াম
ন্যাশনাল মেমোরিয়াল চর্টেন
তাশি চো জং
ফার্মাস মার্কেট
থিম্পু চু
প্যারো না দেখলে ভুটান ( Bhutan ) সফর পুর্নতা পাবেনা
প্যারো সবুজ এ সাজানো উপত্যকা। আশেপাশের প্রশস্ত উপত্যকার তালিকার তালিকায় রয়েছে পারো। পা ছু নদীর তীরে সুন্দরভাবে অবস্থিত, পারো ভুটানের একটি মনোরম গন্তব্য। এটি একটি মনোমুগ্ধকর গন্তব্য। আপনি ভুটানে থাকাকালীন অবশ্যই অবশ্যই একটি দর্শন দিতে হবে। ট্র্যাকিং, রাফটিং, মাউন্টেন বাইকিং এবং কায়াকিংয়ের মতো অ্যাডভেঞ্চারের কেন্দ্র হওয়ায় প্যারো সেরা পর্যটন কেন্দ্র। ভুটানের শহর পারোতে রয়েছে রঙিন কাঠের দোকান এবং এখানকার রেস্তোঁরাগুলির খাবারের জন্যও বিখ্যাত। প্যারো প্রধান আকর্ষণগুলির মধ্যে রয়েছেঃ
টাইগার্স নেস্ট
চেল লা পাস
রিনপং জং, জাতীয় জাদুঘর এবং আরও অনেক কিছু!
প্যারো সবুজ এ সাজানো উপত্যকা। আশেপাশের প্রশস্ত উপত্যকার তালিকার তালিকায় রয়েছে পারো। পা ছু নদীর তীরে সুন্দরভাবে অবস্থিত, পারো ভুটানের একটি মনোরম গন্তব্য। এটি একটি মনোমুগ্ধকর গন্তব্য। আপনি ভুটানে থাকাকালীন অবশ্যই অবশ্যই একটি দর্শন দিতে হবে। ট্র্যাকিং, রাফটিং, মাউন্টেন বাইকিং এবং কায়াকিংয়ের মতো অ্যাডভেঞ্চারের কেন্দ্র হওয়ায় প্যারো সেরা পর্যটন কেন্দ্র। ভুটানের শহর পারোতে রয়েছে রঙিন কাঠের দোকান এবং এখানকার রেস্তোঁরাগুলির খাবারের জন্যও বিখ্যাত। প্যারো প্রধান আকর্ষণগুলির মধ্যে রয়েছেঃ
টাইগার্স নেস্ট
চেল লা পাস
রিনপং জং, জাতীয় জাদুঘর এবং আরও অনেক কিছু!
0 comments:
Post a Comment