ব্যস্ততাময় জীবনে সময় বের করে পার্লারে হেয়ার কালার করতে যাওয়াটা বেশ ঝক্কির। সেইসাথে একগাদা পয়সা খরচ হয়ে যাওয়ার ব্যাপার তো আছেই। তাই ইচ্ছে করলেই এখন ঘরে বসেই হেয়ার কালার করে নিতে পারেন আপনি। তবে, ঘরে হেয়ার কালার করার সময় পুরো প্রক্রিয়াটিকে আরো সহজ করে ফেলার জন্য মনে রাখুন এই ছোট্ট এবং কার্যকরী টিপসগুলো!
১। আপনার চুলের স্বাস্থ্য ঠিক আছে তো? ভাবছেন, চুলের স্বাস্থ্যের সাথে হেয়ার কালারের কী সম্পর্ক? বলুন তো একবার, চুল যদি সুন্দর না হয়, তাহলে সেই চুলে ব্যবহার করা রঙ কী করে সুন্দর দেখাবে? তাই প্রথমেই চুলের স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন। রুক্ষ ও ভঙ্গুর হলে আপনার চুল রং করানোর উপযুক্ত নয়। রং করানোর জন্য উপযুক্ত ঝলমলে স্বাস্থ্যকর চুল। এই চুলে কালার দীর্ঘদিন থাকে এবং দেখতেও ভালো লাগে। আপনার চুল যদি রুক্ষ হয় তবে প্রোটিন ট্রিটমেন্ট অথবা হেয়ার স্পা করিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসুন।
২। খেয়াল রাখুন যেন চুলে রং করার কিছুদিন আগে থেকে বেশি শ্যাম্পু করা বন্ধ করা হয়। কারণ, শ্যাম্পু করলে আপনার চুল দিনকে চিন রুক্ষ হয়ে উঠবে।
৩। নির্দিষ্ট সময়ের চাইতে বেশিক্ষণ কালার চুলে রাখবেন না। আপনি যে ডাইটি ব্যবহার করছেন, তার প্যাকেটের গায়েই একটি নির্দিষ্ট সময়ের কথা লেখা থাকে। ততটুকু সময় আপনার চুলে রাখুন। বেশি রাখলে যে চুল আরও বেশি কালার হবে, তা কিন্তু নয়। বরং আপনার চুল ড্যামেজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এতে চুল ভেঙ্গে যায়।
৪। আপনার কপালে, গালে, পেছনে হেয়ার লাইনের নিচে রং লাগতে পারে তাই ভ্যাসলিন বা লিপ বাম মেখে নিন। একে বলা হয় কোটিং। এর মাধ্যমে রং লাগা প্রতিরোধ করা যায়।
৩। নির্দিষ্ট সময়ের চাইতে বেশিক্ষণ কালার চুলে রাখবেন না। আপনি যে ডাইটি ব্যবহার করছেন, তার প্যাকেটের গায়েই একটি নির্দিষ্ট সময়ের কথা লেখা থাকে। ততটুকু সময় আপনার চুলে রাখুন। বেশি রাখলে যে চুল আরও বেশি কালার হবে, তা কিন্তু নয়। বরং আপনার চুল ড্যামেজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এতে চুল ভেঙ্গে যায়।
৪। আপনার কপালে, গালে, পেছনে হেয়ার লাইনের নিচে রং লাগতে পারে তাই ভ্যাসলিন বা লিপ বাম মেখে নিন। একে বলা হয় কোটিং। এর মাধ্যমে রং লাগা প্রতিরোধ করা যায়।
0 comments:
Post a Comment